১। ওমফালোফোবিয়া (পেটের নাভির প্রতি ভয়)
ওমফালোফোবিয়া হ'ল পেটের নাভির প্রতি ভয়। ওম্পালোফোবিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা এমনকি তাদের নিজেদের নাভি দেখা বা স্পর্শ থেকে বিরত থাকবে। এমনকি তারা তাদের নাভি দেখা থেকে বিরত থাকতে তাদের পেটের নাভির ওপর একটি ব্যান্ডেজ মেরে রেখে দিতে পারে!
২।নোমোফোবিয়া (আপনার মোবাইল ফোনটি আপনার সাথে না থাকার ভয়)
নোমোফোবিয়া হ'ল আপনার মোবাইল ফোনটি আপনার সঙ্গে না থাকার ভয়। নোমোফোবিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা তাদের সাথে ফোন না রাখার বিষয়ে, তাদের ফোনের ব্যাটারিটি কম থাকায় বা তাদের ফোন নেটওয়ার্ক এর বাইরে থাকার বিষয়ে অতিরিক্ত উদ্বেগ অনুভব করে।
৩।জ্যানথোফোবিয়া (হলুদ রঙের প্রতি ভয়)
জ্যানথোফোবিয়া হল হলুদ রঙের প্রতি ভয়। জ্যানথোফোবিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা সাধারণত হলুদ রঙের যে কোনও বস্তু যেমন স্কুল বাস এবং ফুলের প্রতি ভয় পান।
৪।আবলুশোফোবিয়া (স্নানের ভয়)
আবলুশোফোবিয়া হল গোসল করা, নিজেকে ধোওয়া বা পরিষ্কার করার ভয়। এই ফোবিয়া প্রায়শই বাচ্চাদের মধ্যে দেখা যায় এবং বয়সের সাথে সাথে চলে যায়, তবে এটি প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যেও উপস্থিত থাকতে পারে।
৫।অপ্টোফোবিয়া (কারও চোখের পাতা খোলার ভয়)
অপ্টোফোবিয়া হ'ল একের চোখ খুলে যাওয়ার ভয়। এই ভয়টি চরম দু: খজনক হতে পারে, কারণ কোনও ব্যক্তির পক্ষে চোখ না খোলা রেখে প্রাত্যহিক কাজ চালানো কঠিন বা অসম্ভব।
৬।গ্লোবোফোবিয়া (বেলুনের প্রতি ভয়)
গ্লোফোফিয়া হ'ল বেলুনের প্রতি ভয়। ভয়ের মাত্রা বেলুনের নিকটবর্তী হওয়া এড়ানো থেকে সম্পূর্ণরূপে বেলুনের সাথে জড়িত স্থানগুলি এড়ানো অবধি হতে পারে।
৭।পোগোনোফোবিয়া (দাড়ির প্রতি ভয়)
পোগোনোফোবিয়া বা দাড়ির প্রতি ভয় এটি সাধারণত একজন দাড়িওয়ালা ব্যক্তির সাথে উদ্বেগজনক ঘটনার পর থেকে হয়।
৮।আইসোপট্রোফোবিয়া (আয়নার প্রতি ভয়)
আইসোপট্রোফোবিয়া তে আক্রান্ত ব্যক্তিরা সাধারণত নিজেদের আয়নায় দেখতে ভয় পায়।
৯।প্লুটোফোবিয়া হলো অর্থ বা সম্পদের প্রতি ভয়। প্লুটোফোবিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা নিজেরাই ধনী হওয়ার ভয় করতে পারে বা ধনী লোকদের ভয় পায়।
১০।পেডিওফোবিয়া (পুতুলের প্রতি ভয়)
পুপাফোবিয়া তে আক্রান্ত ব্যক্তিরা পুতুল বা পুতুলের মত জিনিস কে প্রচণ্ড পরিমাণে ভয় পায়।
©Mir Mustaufiq